খবর রেডিও বেতাল !
অনেক নাটকের পর অবশেষে এরশাদ কাকুর মেয়েকে বিয়ে করছে অনন্ত জলিল।বিয়ের পর অনন্তের প্রথম বাক্য ছিল অনন্তের পক্ষে অসম্ভব কিছুই না !বিশ্লেষকদের দাবী এরশাদের যোগ্য জামাই অনন্ত খবর শুনে এরশাদের মেয়ের প্রেমিক ছাকিব খান এর আত্নহত্মার চেষ্ঠায় ২২ তলা দালান হতে লম্প !সে খবর শুনে কোটি টাকা লসের আশংকায় চাকিবের সাইনকৃত পীরিতির কোলবালিশ নামক ছবির প্রযোজক হার্ট অ্যাটাক!এরশাদ কাগুর মেয়ের বিয়ের খুশিতে জাতীয় পার্টির জাতীয় পার্টির অফিসে আলু বত্তা বিতরনে ছাত্রলীগের হাঙ্গামা। খবরে প্রকাশ তাদের এলু বত্তায় লবনের বদলে চিনি দেয়া হয়েছিল !লীগের ধারনা একাজ নিশ্চই যুদ্ধাপরাধী জামাত শিবিরের কাজ ! তখন রওশন এরশাদ তাদের এই বলে স্বান্তনা দেন যে, তিনি নাকি দেশের প্রথম বিরোধী দলের নেত্রী হবার আনন্দে ছাত্রলীগের বত্তায় লবনের বদলে চিনি দিয়েছিলেন! তখন ছাত্রলীগ মিষ্টি আলুবত্তা খেয়ে রওশন চাচীর উদ্দেশ্যে জয় রওশন চাচীর জয় স্লোগান দিয়েছে। এরশান এজন্য ছাত্রলীগকে ব্যাপক বাহবা দিয়েছে ! মিষ্টি আলু বত্তার প্রচলন করায় এরশাদের জাতীয় পার্টিকে স্বৈরাচারী অখ্যায়িত করেছে বি এন বি ! এই ঘটনায় ইনু বলেছেন জিয়াউর রহমান পাকিস্তানের চিনি দিয়া মাংসের তরকারী খেয়েছিলেন সেই থেকে দেশে চিনির ঘাটতি দেখা দিয়েছে, চিনির দাম বাড়িয়াই চলিয়াছে ।তাই চিনি আনার জন্য খালেদা জিয়াকে পাকিস্তান পাঠানো হবে ! প্রধান মন্ত্রী বলেছেন খেজুর রস দিয়ে দেশের মানুষ মিষ্ঠান্ন রান্না করে দেশের মানুষ তৃপ্তি সহকারে খায় কিন্তু তিনার(খালেদা জিয়া) পুত্র(তারেখ জিয়া )কেজুর রস লন্ডারিং করে বিদেশ পাচার করেছেন খেজুর রসতো চিনিরই আরেক রূপ ।তিনি জনগনকে মিষ্টি খাওয়া হতে বঞ্চিত করেছেন।তিনি আক্ষেপ করে বলেন তিনি আর কি চান?এসময় তিনি আবেগে আপ্লুত হয়ে বলেন,জাতির জনক খেজুর রসের পায়েস খুব পছন্দ করতেন।সেজন্য তিনি দেশ ময় খেজুর গাছ ভরে যাক এ কামনা করতেন ।কিন্তু মৌলবাদীরা খেজুর গাছকে মার্কা হিসেবে ব্যবহার করছে এটা মেনে নেয়া হবে না। অথচ খেজুর রমের পায়েশ দিয়ে মৌলবাদীদের আপ্যায়ন করছেন তিনি(খালেদা জিয়া)আমার প্রশ্ন এতো চিনি কোথায় পান তিনি ? কেন তিনি চিনি ত্যাগ করে মিষ্ঠান্ন তৈরীতে স্যাকারিন দেন না তাহলে তো ডায়বেটিসেও সুস্বাদু রান্না খেতে পারা যায় । কামরুল বলেছেন খালেদা চিনির গডমাদার!তাকে বাড়তে দেয়া হবে না। মাহমুদ হাসান বলেন,খালেদা জিয়ার চিনি নিয়ে এতো রাজনীতি কেন ।অন্য দেশ হলে তার চিনি খাওয়া বন্ধ করে দিতো। ভোয়ার এক স্বাক্ষাতকারে বেগম জিয়া বলেছেন চিনি দেয়ার ব্যাপারটা শুধু মিষ্টি জাতীয় খাদ্য তৈরী করার বিষয় ।এ বিষয়ে সময়েই সব বলে দিবে !
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন